যাঁরা বিসিএস পরীক্ষা দিচ্ছেন

কখনওই বলবেন না কিংবা ভাববেন না যে আপনার বিসিএস হবে না।

কেনো?

দুইটা কারণে।

এক। সৃষ্টিকর্তা মহান। তিনি আপনার প্রার্থনা কবুল করে ফেলতে পারেন। অনেক ব্যস্ত থাকেন তো! কতো মানুষ তাঁকে কতোকিছু নিয়ে রিকোয়েস্ট করে, পেইন দেয়!

দুই। সবসময় মনে রাখবেন, লাইক অ্যাটট্র্যাক্টস লাইক। এটাকে বলে, দ্য ল অব অ্যাটট্রাকশন। (আগ্রহীরা রোন্ডা বায়ার্নের দ্য সিক্রেট পড়ে দেখুন, খুব উপকার হবে।) দেখেন না, যারা ফেসবুকে লাইক বেশি পায়, তারা পেতেই থাকে। যারা কমেন্ট বেশি পায়, তারা পেতেই থাকে। আপনি ভালকিছু লিখলে কেউ পাত্তাই দেয় না, অথচ ওরা একটা ডট দিলেও শতশত লাইক পড়ে। কোনও সুন্দরীর পেয়ারি বিলাতি কুত্তাটার কোনও কারণে টয়লেট বন্ধ হয়ে গেলে সেটা কতো শত ছেলের হাহাকারের উৎস হয়ে দাঁড়ায়, কখনও দেখেন নাই? সুন্দরীর সারমেয়র, আই মিন, কুত্তার ব্যথায় ব্যথিত হয় না, এমন বুকের পাটা কার? অনেক বড়োবড়ো মানুষকে বিশেষ-বিশেষ ‘অনুপ্রেরণায়’ নির্লজ্জ হতে দেখেছি। আপনার চিন্তা আর কাজের মিথস্ক্রিয়াও ওরকম। একটা উদাহরণ দেই। ধরুন, রাস্তায় হঠাৎ আপনার ছোটো বাথরুম পেল। আশেপাশে কোনও টয়লেট নাই। চেপে রাখলে প্যান্ট ভিজেটিজে কেলেঙ্কারি হয়ে যেতে পারে। সমাসন্ন প্লাবনের হাত থেকে রক্ষা পেতে আপনি কেউ না দেখে মতো করে রাস্তার এক কোণায় গিয়ে ব্লাডারের প্রেশার কমাচ্ছেন, মনেমনে আপনার জানাঅজানা সকল দোয়াদরুদ সমানে পড়ে যাচ্ছেন যাতে পরিচিত কারওর সাথে দেখা না হয় আর এদিকওদিক তাকিয়ে দেখছেন, কেউ দেখে ফেললো কিনা কেউ দেখে ফেললো কিনা! হঠাৎ দেখবেন, কোত্থেকে আপনার এক স্টুডেন্ট এসে বলবে, স্লামালিকুম স্যার। ভাল আছেন? ওর মাথায়ই আসবে না কিংবা আসলেও ইচ্ছা করেই কমনসেন্স অ্যাপ্লাই করবে না যে, কুশল বিনিময় করার সময় এটা না। একটু ভাবুন তো! ওর কী দোষ? আপনিই তো এদিকওদিক তাকিয়ে ওর মতো কাউকেই খুঁজছিলেন। অবশ্য, কিছু মানুষ এমনিতেই কোনও কারণ ছাড়াই কোত্থেকে যেন ননসেন্স তেলাপোকার মত উড়ে এসে খাবারের পাতে পড়ে। এয়ারপোর্টের ইউরিনালে হিসু করছি, অমনিই পাশের সহ-মূত্রবিসর্জনকারী হাসিমুখে বলে বসবে, “স্লামালিকুম সুশান্ত ভাই। কেমন আছেন? আমি আপনার ফ্যান…………” কীভাবে বোঝাই সামাজিকীকরণের জায়গা এটা নয়, এখন আমি পৃথিবীর সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত! দুএকজনকে পেয়েছি যারা ওই অবস্থাতেই হ্যান্ডশেক করার জন্য হাত বাড়িয়েছেন। কতটা অস্বস্তি আর ঘেন্না নিয়ে হাত মিলিয়েছি, তা ভাবতেও গা গুলিয়ে আসে!

বাথরুম (সেটা ছোটোই হোক কিংবা বড়োই হোক) করার সময় আর কোনও মিশনে থাকার সময় একমনে কাজ করতে হয়। আপনি চাচ্ছেন না, এমন চিন্তা মাথায় আনলে দেখবেন, কষ্ট করে সেটাকে মাথায় এনে সেটাকে সযত্নে লালন করে আপনি নিরাশ হচ্ছেন না। আরও দশটা অন্য চিন্তা এসে আপনার কাজের মোড় ‘নাটকীয়ভাবে’ ঘুরিয়ে দিচ্ছে। নেগেটিভ চিন্তাভাবনার ভাইবেরাদার সবসময়ই বেশি থাকে।

It always seems impossible until it’s done.

ম্যান্ডেলার এই কথাটা আমার কাছে সবসময়ই সত্য মনে হয়েছে। আমি যখন বিসিএস প্রিলি পরীক্ষা দেই, তখন মনে করতাম, প্রিলি পাস করা দুনিয়ার সবচেয়ে কঠিন কাজ। তাই, এটার প্রতি একটা শ্রদ্ধাভাব আর আন্তরিকতা কাজ করতো। তবে, এটা কখনওই মাথায় আসেনি যে প্রিলিতে টিকবো না। শুধু এটা জানতাম যে রিটেন দেয়ার জন্যে আমাকে প্রিলি পাস করতেই হবে। একটা কাজ কঠিন, এটা তো আর আমার দোষ না। আমি তো আর কাজটাকে কঠিন করি নাই। আমার দোষ হলো, আমি কাজটা করতে চাচ্ছি কেনো? দুনিয়ায় করার জন্যে তো আর ভাল কাজের অভাব পড়ে নাই। ওই কাজটি করতে চাচ্ছিই যখন, এটা ঠিকভাবে করার বুদ্ধি বের করতে হবে। বুদ্ধি বের করতে না পারলে বরং সেটাই আমার দোষ।

কোনও বিসিএস ক্যাডারই বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন না, প্রস্তুতিপর্বে উনার কাছে বিসিএস ক্যাডার হওয়াটা ডালভাতের মতো মনে হয়েছিল। তবে, এটা নিশ্চিত, উনারা বেশিরভাগই এটা ভাবতেন না যে উনাকে দিয়ে হবে না। যারা ক্যাডার হন, তাদের সাথে যারা ক্যাডার হতে পারেন না, তাদের পার্থক্য ২ জায়গায়। এক। তারা যা জানেন, তা কাজে লাগাতে পেরেছেন। দুই। তাদের ‘লাক ফেভার’ করেছে। এদের মধ্যে দ্বিতীয়টি আপনার হাতে নেই। ওটা সৃষ্টিকর্তার ওপর ছেড়ে দিতে হবে। শুধু যোগ্যতা দিয়ে সবকিছু হয় না। শেষ হাসিটা হাসার জন্যে বিনয়ের সাথে মুখ বন্ধ রেখে সিরিয়াসলি নয়, বরং সিনসিয়ারলি সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহের জন্যে ধৈর্য্যের সাথে অপেক্ষা করতে হবে। The game is always ON! একটু সততার সাথে ভেবে দেখুন, আপনার অতীতের অনেক সাফল্যই যতোটা না আপনার যোগ্যতা তার চেয়ে অনেকবেশি আপনার সৌভাগ্য। অন্তত আমার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে। অতীতের অসম্মানগুলো নিয়ে অতো ভাববেন না। এমনকি, যদি সেটা আপনার প্রাপ্য নাও হয়। একটু ভেবে দেখুন, আপনি আপনার লাইফে এই পর্যন্ত অনেক ফাওফাও সম্মান পেয়েছেন, যেগুলো আদৌ আপনার প্রাপ্য নয়। কই, কাউকে তো এ পর্যন্ত এ বলে আক্ষেপ করতে শুনলাম না, এ মণিহার আমায় নাহি সাজে—/ এরে পরতে গেলে লাগে, এরে ছিঁড়তে গেলে বাজে॥ সৃষ্টিকর্তা সবসময় এক ধরনের রহস্যময় ব্যাল্যান্সে কাজ করেন।

গুড লাক!

কিছু কথা বলি। কথাগুলি আমার নিজের কথা। আমি যা করেছি, তা-ই লিখেছি। আমার কোন কথাকেই সেট রুল হিসেবে নেবেন না। আপনি আমার মতন না, আপনি আপনার মতন। পৃথিবীতে কেউ হুবহু অন্য কারওর মত কাজ করে একই কাজটি করতে পারে না। আপনি প্রিলিতে পাস করবেন আপনার নিজের নিয়মে।

আমাকে প্রায়ই একটা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়: ভাইয়া, আপনি বিসিএস প্রিলির জন্য কোন-কোন গাইড পড়েছেন?

প্রশ্নটি আমি খুব কৌশলে এড়িয়ে যাই।

কেন?

আমি সত্যি কথা বললে কেউকেউ ভাববে, ভাব দেখাচ্ছি, কেউকেউ ভাববে, ফার্স্ট হয়েছি বলে বাড়িয়ে বলছি, কেউকেউ ভাববে, পাণ্ডিত্য দেখাচ্ছি।

যে যে গাইডের ফুল সেট প্রিলির আগে সলভ করেছি সেগুলির নাম নিচে দিয়ে দিচ্ছি:

MP3

অ্যাসিউরেন্স

ওরাকল

মিলারস

প্রফেসরস

সাইফুরস

পাঞ্জেরি

জেনুইন

এগুলিই কেন? কারণ, এর বাইরে আর কোনও গাইড পাওয়া যেত না, কিংবা চট্টগ্রামের কোনও বইয়ের দোকানে পাইনি।

এছাড়াও :

৩টা ডাইজেস্ট

২টা প্রশ্নব্যাংক

৪টা মডেল টেস্টের গাইড

উপরের বইগুলি ছাড়াও বিভিন্ন বিষয়ে বিভিন্ন বই সলভ করেছি। যেমন, ইংরেজির জন্য ইংলিশ ফর দ্য কম্পিটিটিভ একজামস এবং আরেকটা বই (নামটা খুব সম্ভবত Light) সলভ করেছি।

যারা ভাবছেন, অতো পড়াশোনা করা সম্ভব নয়, তাদেরকে বলছি, এটা সম্ভব যদি আপনার খেয়েদেয়ে করার মতন অন্য কোনও কাজ না থাকে। আমার ছিল না, তাই আমি পেরেছি।

কেউ দয়া করে ভালোবাসেনি, তাই প্রেম ছিল না। মানুষের ছেলেমেয়েকে মানুষ করার দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছিলাম, তাই টিউশনিও ছিল না। অবিশ্বাস্য পরিমাণের টাকা লস দিয়ে সব রকমের ব্যবসা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছিলাম, অন্যকোনও কাজটাজও ছিল না। তাই প্রচুর পড়াশোনা করার সুযোগ পেয়েছিলাম। মধ্যবিত্ত পরিবারের বেকার সন্তান পড়াশোনা করবে না তো কী করবে? ওই সময়ে পড়াশোনা করা ছাড়া পৃথিবীর যাবতীয় কাজকেই বিলাসিতা মনে হত। কোথাও যেতাম না, কারও সাথে অতো কথা বলতাম না। একেবারেই বইকেন্দ্রিক রোবটিক জীবনযাপন করেছি। ফোন ইউজ করতাম খুবই সীমিত পরিসরে, ফেসবুককেও বিদায় জানিয়েছিলাম সে কয়েকমাস! আমার মতন ফেসবুক-ফ্রিকের জন্য এ যে কত বড় আত্মত্যাগ, তা লিখে বোঝানো যাবে না! হাহাহাহা………………

তাছাড়া বিসিএস নিয়ে কথা বলার মতন তেমন কারওর দেখা কখনওই পাইনি বিধায় (বিসিএস পরীক্ষার আগে মাত্র ৩ জন বিসিএস ক্যাডারের সাথে কথা বলার সাহস করেছিলাম। এদের মধ্যে একজন কথাবার্তায় একটু ‘ভাব’ দেখিয়েছিলেন বলে উনার সাথে আর কোনদিনও কোন কথা বলিনি। আমি অতো ভাবটাব সহ্য করতে পারি না। পরে বুঝেছি, চাকরি পেতে পড়াশোনা করতে হয়, বিসিএস ক্যাডারদের সাথে আজাইরা আলাপ করতে হয় না। যারা চাকরি পান, তারা মঙ্গল গ্রহের কেউ নন, এ গ্রহেরই খুবই সাধারণ প্রাণী।), বিসিএস পরীক্ষাকে খুব কঠিন মনে হত, আর মনে হত, যদি আমি খুব ভালভাবে পড়াশোনা করি, তাহলে হয়তো আমার সেকেন্ড চয়েজ বিসিএস পুলিশে মেরিটলিস্টের লাস্টের দিকে কোনওরকমে একটা চাকরি পাবো। ভূতের মতন পড়াশোনা করতাম। একেবারেই সাধারণ মানের ক্যান্ডিডেট ছিলাম বলে আমাকে অনেক পরিশ্রম করে চাকরিটা পেতে হয়েছে। তবে চাকরি পাব না, এটা কখনওই মাথায় আসত না। মনে হত, নিশ্চয়ই পাব, তবে সেটার জন্য অনেক পরিশ্রম করতে হবে। এবং আমি সেটা করেছিলাম—অমানুষিক পরিশ্রম করে চাকরি পেয়েছি। পূর্ণ সততা নিয়ে বলতে পারি, আমি সে সময়ে কখনওই নিজেকে ফাঁকি দিইনি।

রেজাল্ট বের হওয়ার পরে বুঝেছি, অতো পড়াশোনা না করলেও চলত। আমি তো আর ফার্স্ট হতে চাইনি, আমি শুধু একটা চাকরি চেয়েছি। ফার্স্ট হওয়াটা আমার জন্য যোগ্যতার তুলনায় অধিক প্রাপ্তি। বিসিএস নিয়ে কম বুঝতাম, তাই বোকার মতন বেশি পড়তাম। মাঝেমাঝে ভাবি, Ignorance is bliss! বিসিএস পরীক্ষার বেলায়, যে যত পণ্ডিত, সে তত গর্দভ। এ পরীক্ষায় বেশি বুঝলেই বিপদ! বোকাসোকা হয়ে পড়াশোনা করেটরে চাকরিটা পেয়ে গেলেই তো হল!

ইংরেজিটা সেই ছোটবেলা থেকেই পড়তাম ভালবেসে। যে কাজটা আপনি ভাললাগা থেকে করবেন, সেটাতে কিছুতেই ক্লান্তি আসবে না, এমনকি আপনি যদি দিনে ১৮ ঘণ্টাও সে কাজটা করেন, তবুও। একটা সময়ে ইংরেজি নিয়ে এতটাই কনফিডেন্ট ছিলাম যে, আমি পৃথিবীর সব মানুষকেই ক্ষমা করে দিতে পারতাম, কিন্তু আমার চাইতে ভাল ইংরেজি জানে এরকম কারওর সাথে দেখা হয়ে গেলে, নিজেকে কিছুতেই ক্ষমা করতে পারতাম না। নিজের উপর সর্বোচ্চ যতটুকু প্রেশার দেয়া যায়, ততটুকু প্রেশার দিলেও অন্তত ইংরেজি পড়ার ক্ষেত্রে কখনওই ক্লান্তি এসেছে বলে মনে পড়ে না। হাজারহাজার ইংরেজির প্রশ্ন সলভ করেছি যেগুলি বিভিন্ন চাকরি কিংবা ভার্সিটির নানান ভর্তি পরীক্ষায় এসেছে। প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর ইন্টারনেটের বিভিন্ন গ্রামার ফোরাম, ডিকশনারি, ইউসেজের বই, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের গ্রামার বই (আমার কালেকশনে ল্যাংগুয়েজের বই অন্তত তিনশ’) দেখে শিওর হয়ে সলভ করেছি। পড়াশোনার ব্যাপারে অতিমাত্রায় খুঁতখুঁতে স্বভাবের ছিলাম বলে গাইডের উত্তরকে কখনওই বিশ্বাস করতাম না। কারণ, প্রচুর গাইড পড়তে গিয়ে যা বুঝেছি, তা হল গাইডলেখকদের জানার দৌড় খুব বেশি নয়। আমার কাছে একটা প্রশ্ন মানে ছিল চারটা প্রশ্ন। যেটা উত্তর, সেটা ছাড়াও বাকি তিনটা অপশন নিয়েও বিশদভাবে পড়াশোনা করে ফেলতাম।

ইংরেজি পড়ার সময়ে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় এসেছে, এমন কিছু প্রশ্নকে দুইটা নোটবুকে লিখে রেখেছিলাম। কোন ধরনের প্রশ্ন লিখে রেখেছিলাম? সে ধরনের, যেগুলি আমার কাছে মনে হয়েছে, রিভিশন দেয়ার সময় পড়া উচিত। এ কাজটা করতে গিয়ে যে পরিশ্রমটা করতে হয়েছিল, সেটা নিতান্তই বদ্ধ উন্মাদ টাইপের পরীক্ষার্থী না হলে কেউ করে না। মাঝেমধ্যে মনে হতো, চেয়ারে বসে থাকতে-থাকতে আমার শরীর অবশ হয়ে আসছে। তবু পড়া শেষ না করে চেয়ার ছেড়ে উঠতাম না। শরীরকে কষ্ট না দিয়ে মনকে বিকশিত করা সম্ভব নয়।

একটা নোটবুক সেদিন বাসায় হঠাৎ খুঁজে পেলাম। আমার কর্মস্থল সাতক্ষীরায় আসার সময় সাথে করে সেটি নিয়ে এসেছি। আজকে অফিস থেকে বাসায় ফিরে নোটবুকের পাতা উল্টে উল্টে প্রায় ১ ঘণ্টা দাঁড়িয়ে-দাঁড়িয়ে মাথা, ঘাড়, পিঠ, কোমর ব্যথা করে আমার স্যামসাং মোবাইলের ক্যামেরায় ছবি তুলে আপনাদের জন্য আপলোড করে দিলাম। যদি কারওর কাজে আসে, আমার ভাল লাগবে।

ভাল কথা, কেউ যদি এই নোটবুকের পৃষ্ঠার ছবিগুলি দেখেদেখে প্রশ্নগুলি টাইপ করে আমাকে একটা ওয়ার্ড ফাইলে পাঠান, তাহলে আমি সেটিকে আপনার নাম উল্লেখ করে প্রতি যথাযথ কৃতজ্ঞতাসহ নোট আকারে সেভ করে রাখব। ভবিষ্যতে সে নোটটি অনেকেরই কাজে আসবে।

কাজটি ধৈর্য ধরে একবার করে ফেলতে পারলে এ প্রশ্নগুলি কখনওই ভুলে যাওয়ার কথা নয়। জানি, অনেকেই হয়তো নিজের জন্যই কাজটি করবেন। করলে, দয়া করে আমাকে এক কপি পাঠাবেন।

ইংরেজির অন্য নোটবুকটি খুঁজে পেলে আমি সেটিও আপলোড করে দেবো। (কাজটি এ লেখা পোস্ট করার পরবর্তী সময়ে আমার স্টুডেন্ট ধ্রুব করে দিয়েছে। আমার নোটসে BCS English নামের সিরিজে আমি তা রেখে দিয়েছি।)

হ্যাপি রিডিং!!

(পড়ুন, সবার সাথে শেয়ার করুন।)